inajpur Institute of Science & Technology

ফায়ার এলার্ম - ইলেকট্রনিক্স প্রজেক্ট

by Online Entrier on Mon, Oct 02 2017 16:56:00
ফায়ার এলার্ম এর প্রয়োজনীয়তা – অগ্নিকান্ডের ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়৷ অনেক প্রান অকালে ঝরে পড়ে, অনেক সম্পদ ধংস হয়। এই অগ্নিকান্ড বেশিরভাগ সময়ই আমাদের অসাবধানতার কারনে হয়। এই অনাকাঙ্খিত আগুন যাতে দ্রুত নিয়ন্ত্রনে আনা যায় তার জন্য রয়েছে ফায়ার এলার্ম। অগ্নিকান্ডের চ্যালেন্জ মোকাবেলায় একটি আধুনিক ইলেকট্রনিক প্রযুক্তি।

প্রয়োজনীয় কম্পোনেন্ট সমূহঃ

  • ক্যাপাসিটর 10uF – 1 টি
  • রেজিস্টর 1KΩ – 1 টি
  • ভেরিয়েবল রেজিস্টর 10 KΩ – 1 টি
  • ট্রানজিস্টর (BC547/ BC548/ C828/ D400) – 1 টি
  • ডায়োড (1N4007/ 1N4148 ) – 1 টি
  • বাজার (Buzzer) / LED – 1 টি
  • থার্মিস্টর অথবা টিউব লাইট স্টার্টারের ভিতরের ছোট লাইট – 1 টি

সার্কিট ডায়াগ্রামঃ

Fire Alarm Circuit

কার্যকারিতাঃ

  • সার্কিট এ একটি ট্রানজিস্টর রয়েছে। এটি মূলত সুইচিং সার্কিট হিসেবে কাজ করছে।
  • আমরা এখানে থার্মিস্টর এর পরিবর্তে টিউব লাইটের স্টার্টার এর ভিতরের ছোট লাইট ইউজ করতে পারবো।
  • ওটা আমাদের সেন্সর হিসাবে কাজ করবে।
  • যখনি ওই সেন্সর এ আগুন বা তাপ লাগবে সাথে সাথেই সার্কিটে থাকা LED বা বাজারটি সংকেত দিবে।
  • কাজেই উক্ত থার্মিস্টর / স্টার্টার টিকে এমন স্থানে রাখতে হবে যেখানে আগুন লাগার সম্ভাবনা আছে। যেমন গুদাম, ঘরের ইলেকট্রিক তার বা মেইন সুইচের কাছে, রান্নাঘরে।

টিউব লাইটের স্টার্টার এর ভিতরের অংশঃ

টিউব লাইটের স্টার্টার এর ভিতরের অংশ

থার্মিস্টরঃ

থার্মিস্টর মানে থার্মাল রেজিস্টর। নাম শুনেই নিশ্চই বুঝতে পারছেন এর রেজিস্ট্যান্স তাপমাত্রার পরিবর্তনের সাথে পরিবর্তনশীল।
বিভিন্ন রকমের থার্মিস্টর
বিভিন্ন রকমের থার্মিস্টর

অ্যাডজাস্ট করণঃ

সার্কিটটিতে ১টা ভেরিয়েবল রেজিস্টর আছে যা কমবেশি করার মাধ্যমে সার্কিটের সেন্সিটিভিটি কম বেশি করা যায়৷ এটা করতে হয় থার্মিস্টর ব্যবহার করলে। স্টার্টারের ক্ষেত্রে প্রয়োজন নেই।

কিছু নিজস্ব পরিবর্তণঃ

  • এলইডির পরিবর্তে আপনারা বাজার অথবা রিলে ব্যবহার করতে পারেন।
  • সার্কিটে মোটামোটি যেকোন মানের ডায়োড ব্যবহার করতে পারেন।
  • আর আগেই বলেছি থার্মিস্টরের পরিবর্তে স্টাটরের ভিতরের ছোট লাইট ব্যবহার করতে পারবেন।
ব্যাস, হয়ে গেল আপনার ফায়ার এলার্ম প্রজেক্ট। আশা করি সবাই খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন।
তাহলে দেরি কেন? আজই তৈরি করে ফেলুন প্রজেক্টটি।
সংগৃহীত
#Md_Manik

HoD at Computer Science Technology
#Dinajpur_Institute_of_Science_and_Technology

#DIST

সাটারিং কি এবং কেন দেওয়া হয় ???

by Online Entrier on Mon, Oct 02 2017 16:51:00
সাটারিং এর আরেক নাম হলো ফর্ম ওয়ার্ক । এটা হলো অস্থায়ি কাঠামো। কংক্রিট এর কাজ করার জন্য এর প্রয়োজন বাধ্যতামুলক। আমরা জানি কংক্রিক কাঁচা অবস্থায় কাদার মত থাকে। শুধুমাত্র জমাট বাধার পর এর একটি নির্দিষ্ট আকার আসে। এই নির্দিষ্ট আকার দেয়ার জন্য , আকার অনুযায়ি অস্থায়ি কাঠামো তৈরি করা হয়। এর পর এই কাঠামোর মধ্যে কাঁচা কংক্রিট দেয়া হয় এবং শুকানো বা প্রয়োজনীয় শক্ত হওয়ার পর কাঠামো খুলে ফেলা হয়। যেমন কলাম করার ক্ষেত্রে রড বাধার চারপাশে প্রয়োজনীয় ফাকা রেখে কলাম এর আকৃতিতে কাঠামো করা হয়। এর পর এই ফাপা অংশের ভেতরে কাঁচা কংক্রিট দেয়া হয়। মোট খরচের ২০ থেকে ২৫ শতাংশ খরচ হয় এই সাটারিং এর। সাটারিং সাধারণত কাঠ বা স্টীল এর হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে স্টীল সাটার বেশি ব্যবহুত। কেননা এই সাটার অনেকবার ব্যবহার করা যায়, এর পানি শোষন হয় না। আবার এর কংক্রিট এর ভার বহন ক্ষমতাও বেশি। কাঠ দিয়ে সব ধরনের আকার দেয়া যায়না, কিন্তু স্টীল দিয়ে যেকোন আকার দেয়া যায়। যেমন রাউন্ড কলাম করতে হলে স্টীল ব্যবহার করতে হবে। কাঠ দিয়ে করা যাবে না।

ভাল সাটারিং এর প্রয়োজনীয় গুনাগুনঃ
১) এর যথেষ্ট পরিমান ডেডলোড এবং লাইভ লোড বহন করার ক্ষমতা থাকতে হবে।
২) এটা পর্যাপ্ত দৃঢ় হবে,যাতে ডিফ্লেকশন জনিত কারণে কাঠামোর প্রকৃত আকৃতির কো্ন পরিবর্তন না ঘটে
৩) ফর্ম ওয়ার্কের ব্যবহৃত মালামাল সহজলভ্য এবং সুলভ মুল্যের হতে হবে।
৪) শক্ত ভিত্তির উপর ফর্মওয়ার্ক স্থাপন করতে হবে।
৫) একাধিকবার খুলে কাজে লাগানোর উপযোগি হতে হবে।
৬) সাটারিং খোলার সময় কংক্রিট এর কোন প্রকার ক্ষতি হতে পারবে না।
৭) ফর্ম ওয়ার্কের জয়েন্ট যথেষ্ট মজবুত এবং দৃঢ় হবে যাতে করে সিমেন্ট গ্রাউট লিকেজ না করে ।
৮) আনুভুমিক এবং উলম্ব উভয় দিকেই যথেষ্ট পরিমান সাপোর্ট বা বাধন দিতে হবে।
৯) যত পাতলা হবে ততই ভাল। বেশি ভারি হলে বহন করা, সাটার নিয়ে কাজ করা সমস্যা হবে এবং কাজের গতি কমে যাবে।
১০) এটা পানিরোধী হবে,যাতে কংক্রিট হতে পানি শোষণ করতে না পারে ।
১১) এটা সহজে নির্মাণ এবং খুলে ফেলা যাবে।
ফর্ম ওয়ার্কের উপড় লোডঃ ফর্মওয়ার্ক নিম্নলিখিত লোড বহন করে
১) সদ্য প্রস্তুতকৃত কংক্রিটের ওজন
২) সদ্য প্রস্তুতকৃত কংক্রিটের হাইড্রোষ্টাটিক প্রেসার
৩) কার্যরত শ্রমিকের ওজন
৪) কম্পনজনিত লোড
৫) ফর্মের মধ্য কংক্রিট ঢালার সময় ইমপ্যাক্ট প্রতিক্রিয়া
সংগৃহীত
#Md_Manik
HoD Computer Science Technology
#Dinajpur_Institute_of_Science_and_Technology

#DIST

ট্রানজিস্টর দিয়ে ডিসি টু এসি ইনভার্টার সার্কিট তৈরি করি

by Online Entrier on Mon, Oct 02 2017 16:47:00

ইনভার্টার সার্কিটঃ

আমরা সবাই মোটামুটি ইনভার্টার সার্কিট সম্পর্কে পরিচিত। যে ইলেকট্রনিক সার্কিট ডিসি পাওয়ারকে এসি পাওয়ার এ কনভার্ট করে তাকে ইনভার্টার সার্কিট বলে।
এটি বিভিন্ন মানের, বিভিন্ন পাওয়ারের হতে পারে। আমরা এখানে 12 ভোল্ট ডিসি টু 220 ভোল্ট এসি ইনভার্টার সার্কিট নিয়ে আলোচনা করবো। এটি 35 ওয়াট পাওয়ার আউটপুট দিবে। আমরা আরো বেশি পাওয়ারের আউটপুট পেতে সার্কিটে আরো মসফেট যুক্ত করবো।

প্রয়োজনীয় কম্পোনেন্ট সমূহঃ

  • 12V ব্যাটারি – 1 টি
  • মসফেট IRF 630 – 2 টি
  • 2N2222 ট্রানজিস্টর – 2 টি
  • 2.2uf ক্যাপাসিটর – 2টি
    • 680 ওহম – 2 টি
    • 12K – 2টি
  • 12 ভোল্ট টু 220 ভোল্ট সেন্টার টেপ স্টেপআপ ট্রান্সফরমার

সার্কিট ডায়াগ্রামঃ

চিত্রঃ ইনভার্টার সার্কিট ডায়াগ্রাম

সার্কিটের বৈশিষ্ট্যঃ

  1. সার্কিটে যে ইনভার্টার ইপ্লিমেন্ট করা হয়েছে তা মূলত স্কয়ার ওয়েভ ইনভার্টার। এটি পিউর সাইন ওয়েভ এসি নয়।
  2. এটি মোটামুটি 35 ওয়াট পাওয়ারের লোড অপারেটিং করতে পারবে।

কার্যকারিতাঃ

সার্কিটটিকে আমরা তিনটি ব্লকে ভাগ করতে পারি –
  • অসিলেটর
  • অ্যামপ্লিফায়ার
  • ট্রান্সফরমার
50 Hz অসিলেটর বলতে বুঝায় যা 50 Hz ফ্রিকুয়েন্সির এসি সাপ্লাই দিবে।
আমরা সার্কিটে একটি স্টাবল মাল্টিভাইব্রেটর স্থাপন করে এটি পেতে পারি। যা আমাদেরকে 50 Hz স্কয়ার ওয়েভ এসি সরবরাহ করবে।
এই সার্কিটের R1, R2, R3, R4, C1, C2, T2 এবং T3 এর সমন্নয়ে আমরা অসিলেশন পাবো।
এখানে প্রতিটি ট্রানজিস্টরই ইনভার্টিং স্কয়ার ওয়েভ সরবরাহ করে। আর ফ্রিকুয়েন্সির মান নির্ভর করে R1, R2 এবং C1 এর মানের উপর।
মাল্টিভাইব্রেটর যে স্কয়ার ওয়েভ অসিলেশন উৎপন্ন করে তার ফ্রিকুয়েন্সির মান নির্ণয়ের সূত্র –
F= 1 / (1.38*R2*C1)
অসিলেটর হতে পাওয়া ইনভার্টিং সিগন্যালকে আমরা মসফেট T1 এবং T2 এর সাহায্যে অ্যামপ্লিফাই করবো।
এই অ্যামপ্লিফাইকৃত (বর্ধিত) সিগন্যালকে আমরা স্টেপ আপ ট্রান্সফরমারের প্রাইমারি সাইট (সেন্টার টেপ 12 ভোল্ট) এ সংযোগ করবো ডায়াগ্রাম অনুযায়ি। ব্যাস হয়ে গেল ….

কিছু নিজস্ব পরিবর্তনঃ (যদি চান)

12 ভোল্ট ব্যাটারির পরিবর্তে আপনি চাইলে 24 ভোল্ট ব্যাটারি ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে লোড 85 ওয়াট হবে। কিন্তু এই সার্কিটটি এর জন্য উপোযুক্ত নয়। ইনভার্টারের ক্যাপাসিটি বাড়াতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই মসফেটের পরিমান বাড়াতে হবে।
ব্যাস, হয়ে গেল আপনার ফায়ার এলার্ম প্রজেক্ট। আশা করি সবাই খুব সহজেই বুঝতে পেরেছেন।
সংগৃহীত
#Md_Manik
HoD Computer Science Technology
#Dinajpur_Institute_of_Science_and_Technology

#DIST

Ms Word এর A to Z শর্টকাট কী

by Online Entrier on Mon, Oct 02 2017 16:38:00
Microsoft Word হচ্ছে একটি ওয়ার্ড প্রোসেসিং প্রোগ্রাম। এটি আমাদের নিজেদের বিভিন্ন ডকুমেন্ট , যেমন- চিঠি, রিপোর্ট, প্রবন্ধ ইত্যাদি তৈরি করতে ওয়ার্ড বিশেষ ভাবে কাজে লাগে। এছাড়াও ওয়ার্ড দ্বারা বিভিন্ন কাজ আমরা করতে পারি। এজন্য Ms Word এর শর্ট কাট কী গুলি জেনে রাখা জরুরী। নিম্নে Ms word এর A টু Z সম্পূর্ণ শর্ট কাট কী গুলি আলোচনা করা হল-
  • Ctrl + A = সিলেক্ট অল।
  • Ctrl + B = টেক্সট বোল্ড।
  • Ctrl + C = কোন কিছু কপি করা।
  • Ctrl + D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগবক্স প্রদর্শন করা।
  • Ctrl + E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + F = কোন শব্দখোঁজা বা প্রতিস্থাপন করা।
  • Ctrl + G = গো টু কমান্ড।
  • Ctrl + H = রিপ্লেস কমান্ড।
  • Ctrl + I = টেক্সট ইটালিক।
  • Ctrl + J = টেক্সট জাস্টিফাইডএলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + K = হাইপারলিংক তৈরী করা।
  • Ctrl + L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্টকরা।
  • Ctrl + M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
  • Ctrl + N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
  • Ctrl + O = পূর্বে তৈরী করা কোন ফাইলখোলার জন্য।
  • Ctrl + P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
  • Ctrl + Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
  • Ctrl + R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
  • Ctrl + S = ফাইল সেভ।
  • Ctrl + T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
  • Ctrl + U = টেক্সট আন্ডারলাইন।
  • Ctrl + V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
  • Ctrl + W = ফাইল বন্ধ করার জন্য।
  • Ctrl + X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট করার জন্য।
  • Ctrl + Y = রিপিট (redo) করার জন্য।
  • Ctrl + Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায়ফিরিয়ে আনা।
সংগৃহীত
#Md_Manik
HoD Computer Science Technology
#Dinajpur_Institute_of_Science_and_Technology

#DIST

রাস্তা নির্মাণে খরচ বের করা

by Online Entrier on Mon, Oct 02 2017 16:35:00

রাস্তা নির্মাণে খরচ বের করা সহজতর হয়
( রাস্তার দৈর্ঘ্য ৫০০মি., প্রস্থ ১০ মি.,গভীরতা ০.৩৭৫ মি.)

→ বিটুমিনাস বা পীচ ঢালাই রাস্তা :-
———————–++—–—————–
১. বক্স আকারে মাটি কাটা। (৫০০x ১০x০.৩৭৫) = ১৮৭৫ ঘন.মি.
২. ক্যাম্বার অনুপাতে উপরিভাগ ড্রেসিং করণ।(৫০০x১০)= ৫০০০ ব. মি.
৩. এক স্তর ইট বিছানোর কাজ। (৫০০x৯.৮৫)=৪৯২৫ ব.মি.
৪. দুই স্তর হেরিং বোন বন্ডের এর কাজ।(৫০০ x ৯.৮৫)= ৪৯২৫ ব.মি.
৫. দুই ধারে ইটের এন্ড এজিং কাজ।( ৫০০x২) = ১০০০(২ পাশ্ব তাই দৈর্ঘ্যকে ২ দ্বারা গুণ)
৬. নির্দিষ্ট পরুত্বের বিটুমিনাস কার্পেটিং কাজ।(৫০০x৯.৮৫) = ৪৯২৫ ব.মি.
৭. নির্দিষ্ট পুরুত্বের সিল কোটের কাজ। (৫০০x৯.৮৫) = ৪৯২৫ ব.মি.
৮. বালু দিয়ে রাস্তার উপরিভাগ ব্লাইজিং করণ কাজ।(৫০০x ৯.৮৫)= ৪৯২৫ ব. মি.

বি:দ্র:- এজিং এর জন্য প্রস্থ হতে (০.০৭৫ x২) মি. বাদ দেওয়া হয়। ex-{ ১০- ২x০.০৭৫} = ৯.৮৫ মি

#DIST