inajpur Institute of Science & Technology

Diploma-in-Electronics Engineering

আধুনিক সভ্যসমাজে বিজ্ঞানের প্রত্যেকটি আবিস্কারের পেছনে রয়েছে ইলেকট্রনিক্সের অবদান। এছাড়া স্বাস্থ্য সংক্রান- বিষয়ে সকল প্রকার রোগ নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ইলেকট্রনিক্সের বিকল্প কিছু হতে পারে না। কাজেই এই দ্রুত উন্নয়শীল সমাজে Electronics Engineering একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হিসেবে অবস্থান করছে। মানুষের দৈনন্দিন জীবন প্রণালী ও বেঁচে থাকার মাধ্যম হিসাবে Electronics প্রতি নিয়তই নিজেকে হাজির করছে নতুন ভাবে। উন্নত জীবন যাপনের জন্য মানুষ প্রতিটি মুহুর্তেই Electronics এর উপর নির্ভর করে চলছে। এক কথায় এই বিশাল পৃথিবীকে হাতের মুঠোয় আনা সম্ভব হয়েছে একমাত্র Electronics এর জন্য। খুব কম পরিসরে একমাত্র ইলেকট্রনিক্সই পারে নিজের কর্মসংস্থান নিজেই সৃষ্টি করতে। যেমন: IPS, UPS, VOLT STABILIZER, TV REMOTE, VCD, DVD, POWER SUPPLY ইত্যাদি ফ্যাক্টরী তৈরী করতে পারে।

ইলেকট্রনিক্স টেকনোলজিতে পড়তে প্রয়োজনীয় ল্যাব সমূহ

  • Electronics Lab
  • Micro Processor Lab
  • Electronics Device Lab
  • Communication Lab
  • Computer Lab
  • Drawing Lab
  • Physics & Chemistry Lab
  • Measurement & Instrumation Lab
  • PLC Lab

Electronics এর কর্মক্ষেত্র

  • বাংলাদেশে সরকারী ও বেসরকারী TV Station, Railway Station, BTCL এ সকল প্রতিষ্ঠানে উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদে অসংখ্য চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।
  • বর্তমানে বাংলাদেশে Mobile Sector এর ব্যাপক অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। যার ফলে Electronics এর Diploma Engineer দের নতুন নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
  • Mobile Company গুলোতে উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদে চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।
  • বাংলাদেশে বেতার, আবহাওয়া অধিদপ্তর, রাডার ষ্টেশন ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদে চাকুরীর সুযোগ রয়েছে।
  • সরকারী-বেসরকারী সকল স্কুল, কলেজ , মাদ্রাসা , এস.এস.সি Vocational, Polytechnics Institute-এর Junior Instructor, BIT I BUET-এর Electronics Lab -এ কাজ করার সুযোগ রয়েছে।

Electronics এ উচ্চ শিক্ষার সুযোগ

  • B.Sc (Eng) in Electronics & Electrical
  • B.Sc (Eng) in Industrial Electronics
  • B.Sc (Eng) in Electronics & Tele Communication
  • B.Sc (Eng) in Instrumentation control
  • B.Sc (Eng) in Mechatronics

ভর্তির যোগ্যতা

  • SSC / সমমান পরীক্ষায় যেকোন গ্রুপ থেকে জিপিএ ২.৫০ পেয়ে উত্তীর্ণ। ২০১০-২০১৭ সালের পাশকৃত ছাত্র-ছাত্রীরা আবেদন করতে পারবে।
  • HSC (বিজ্ঞান) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা শূন্য আসনে ৩য় পর্বে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে।